1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
দিনাজপুরে কোরবানির মাংসের হাট বিক্রেতা গরিব ক্রেতা মধ্যবিত্ত - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ০৪:১৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
কালীগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের আত্মার মাখফেরাত ও আহতদে আশু সুস্থতা কামনায় আলোচনা সভা, দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিতঃ পৌর ঝাউতলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত সংসদ প্রতিমা মন্ডল ও দক্ষিণ ২৪পরগনার জেলার কিষান ক্ষেত মজদুর TMC সভাপতি মানস দাসের উপস্থিতে জয়নগর বিধানসভার ব্লক কিষান ক্ষেত মজুর TMC পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন ও নিয়োগ পত্র প্রদান গোপালগঞ্জে রবিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি জামালপুরে শহীদদের স্মৃতি সংরক্ষণে এক শহীদ এক বৃক্ষ’ রোপন কর্মসূচি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ঘিরে অপপ্রচার ও কটুক্তির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন /দুলাল হোসেন খুলনার পাইকগাছায় দ্রুতগতির ট্রলির ধাক্কায় মোকছেদ গাজী (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন “ওয়াশিংটনের দাসত্ব করব না”—কুড়িগ্রামে মামুনুল হকের হুঁশিয়ারি যাওয়া শিশু শ্রাবণকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর তারেক রহমানকে কটূক্তি ও অপপ্রচারসহ আইনশৃঙ্খলা অবনতির প্রতিবাদে বড়ধুল যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল

দিনাজপুরে কোরবানির মাংসের হাট বিক্রেতা গরিব ক্রেতা মধ্যবিত্ত

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ৮ জুন, ২০২৫
  • ৩৮ বার পড়া হয়েছে

 

মো:মেহেদী হাসান ফুয়াদ
দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি

দিনাজপুর শহরের বিভিন্ন মোড়ে বসেছে কোরবানির মাংস বিক্রির অস্থায়ী হাট। মূলত দরিদ্র ও নিম্নআয়ের মানুষরা বাসাবাড়ি থেকে পাওয়া মাংস সংগ্রহ করে বিক্রির জন্য এসব জায়গায় বসেছেন। আর এই মাংসের ক্রেতা হিসেবে দেখা গেছে সেই সব মধ্যবিত্ত পরিবারকে, যারা এবার কোরবানি দিতে পারেননি।
৯.৫ কেজি মাংস সংগ্রহ করেন। তার মধ্যে ৮ কেজি বিক্রি করে ৬ হাজার টাকা আয় করেন এবং ১.৫ কেজি মাংস রেখে দেন নিজের পরিবারের জন্য।
আরেক বিক্রেতা আরমান হোসেন জানান, ঈদগাহ বস্তির এক বাসিন্দার কোরবানির কাজে সহযোগিতা করে ৩ হাজার টাকা এবং ৫ কেজি মাংস পেয়েছিলেন। সেখান থেকে ৩ কেজি বিক্রি করে কিছু বাড়তি উপার্জন হয়েছে তার।
মহারাজার মোড়ে বসেছিলেন আলিমন বেওয়া, একজন বয়স্ক নারী যিনি সাধারণত ভিক্ষা করে চলেন। এবার পাওয়া মাংস বিক্রি করে তিনি ৩ হাজার টাকা আয় করেছেন।
ক্রেতাদের একজন, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আব্দুর রহমান বলেন, “বাজারে বড় গরুর মাংস কিনতে পারি না, কিন্তু কোরবানির সময়ের মাংস একটু ভালো হয়, তাই এই সুযোগে কিনে নিচ্ছি।”
এদিকে প্রতারণা এড়াতে স্টেশনে ডিজিটাল পাল্লা নিয়ে বসেছেন যুবক কুদরত আলী। তিনি জানান, “যারা মাংস বিক্রি করছেন, তারা অনেক সময় ওজন না মেপেই দাম বলেন। আমি মাপতে বসেছি, ১০ টাকা ফি নেই প্রতিবার। সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ৪ হাজার টাকা আয় হয়েছে।”
এসব ক্ষুদ্র উদ্যোগ যেন শহরের নিম্নআয়ের মানুষের জন্য এনে দিয়েছে বাড়তি আয়, আর ক্রেতাদের জন্য কিছুটা সাশ্রয়ী দামে ভালো মানের মাংস কেনার সুযোগ। ঈদের আনন্দ তাই ভাগাভাগি হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে শহরের অলিতে-গলিতে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি