1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
মা, নানা ও দাদীর পর নাতিরও মৃত্যু আমতলীতে সড়ক দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া নবজাতক মারা গেছে - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ১২:২৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
তেরখাদা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শন ও মতবিনিময় কলকাতা পুলিশ ও পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ আবাসিক সমিতির উদ্যোগে, অশালীন ভাষার বিরুদ্ধে- সাংবাদিক সম্মেলন সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে কপিলমুনিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা পরিবেশ রক্ষায় ‘সাদা পাথর’-এর গুরুত্ব পুকুরের পাড় কেটে দেওয়ায় ভেসে গেল সব মাছ বারহাট্টায় বিষপানে গৃহবধূর আত্মহত্যা তেঁতুলিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহিণীর মৃত্যু সফলতার পথে সবুজ ছোঁয়া দিনাজপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছ ও বই বিতরণ গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ জন গুরুতর আহত পাইকগাছার তালতলা-গোয়ালবাথানে ৩ হাজার তালগাছ রোপন উদ্বোধন করলেন বাসস চেয়ারম্যান “প্রকৃতি দিয়েই প্রকৃতিকে রক্ষা করতে হবে

মা, নানা ও দাদীর পর নাতিরও মৃত্যু আমতলীতে সড়ক দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া নবজাতক মারা গেছে

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫
  • ৮৬ বার পড়া হয়েছে

 

মাইনুল ইসলাম রাজু

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

 

আমতলীতে শনিবার দুপুরে সংঘটিত সড়ক দুর্ঘটনায় অলৌকিকভাবে বেঁচে যাওয়া সেই নবজাতক মারা গেছে। জন্মের ২৪ ঘণ্টা পার না হতেই শনিবার (২১ জুন) রাত ৯টার দিকে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে নবজাতকটি।
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. মো. ওয়াহিদ শামিম নবজাতকের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে মৃত্যু দারাল ৪ জনে। এর আগে শনিবার মা মোসাদ্দিকা, নানা মো. আজিজ খান ও দাদী খালেদা বেগম।
হাসপাতাল সূত্র জানা যায়, শিশুটির অবস্থা ছিল আশঙ্কাজনক। তার মাথা, মুখমণ্ডলসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন ছিল। এ ছাড়া, দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় পানির মধ্যে থাকায় তার শরীরের তাপমাত্র কম ছিল।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত রাতে গলাচিপা উপজেলার গোলখালী ইউনিয়নের বলইবুনিয়াা গ্রামের বাসিন্দা মাওলানা মো. জাহিদুল ইসলাম (৩৫) এবং মৃত মোছাদ্দিকার (৩০) ঘরে স্বাভাকিভাবে জন্ম নেয় এই কন্যা শিশুটি। পরদিন শনিবার দুপুরে শিশুটির চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী আসার পথে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয় পরিবারটি।
দুর্ঘটনায় শিশুটির মা মোসাদ্দিকা বেগম (৩০), নানা মাওলানা মো. আজিজুল হক (৭০) এবং শিশুর দাদি মোসা. খালেদা বেগম (৫৫) মারা যান। একই ঘটনায় মাওলানা মো. কুদ্দুস (৬০) ও অটো ড্রাইভার আব্দুল ওহাব মিয়া (৫৫) গুরুতর অবস্থায় পটুয়াখালী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।
পটুয়াখালী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. মো. ওয়াহিদ শামিম বলেন, শিশুটিকে যখন হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়, তখনই তার অবস্থা আশংকাজনক ছিল। মাথা ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গুরুতর আঘাত ছিল। দীর্ঘক্ষণ ঠান্ডা পানিতে থাকার কারণে তার শরীরে হাইপোথার্মিয়ার লক্ষণও ছিল। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি, কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে শিশুটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি