1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ১১:১৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সংস্কার আন্দোলন ভোলার মনপুরায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২৫ পালিত কালীগঞ্জে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সান্তাহারে বিএনপির ছত্রছায়ায় আ’লীগ পদধারী নেতারা, নামও নেই মামলায় লোক প্রশাসন বিভাগকে শিক্ষা ক্যাডারে অন্তর্ভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন কাজিরহাটে প্রবাসীর জমি দখলে স্ত্রী বাধা দিলে পিটিয়ে আহত বান্দরবান পার্বত্য জেলা পুলিশ কর্তৃক চাঞ্চল্যকর দস্যুতা মামলার আসামি গ্রেফতার ও লুণ্ঠিত টাকা উদ্ধার সংক্রান্ত শার্শায় গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টা, পুরুষাঙ্গ কর্তন — অবশেষে আসামি আটক গোপালগঞ্জে বীণা মামলা সাংবাদিক শিহবেকে গ্রেফতারের ১২ ঘন্টা পর এনসিপি কেন্দ্রিক সংঘের মামলায় কারাগারে প্রেরণ পিরোজপুরে বহুমুখী অপরাধে অভিযুক্ত এনামুল হক লিটন: আতঙ্কে স্থানীয়রা

গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ জুন, ২০২৪
  • ৬৯ বার পড়া হয়েছে

মোঃ মেহেদী হাসান স্টার্ফ রিপোর্টারঃ

গাইবান্ধায় গত কয়েকদিনের ভারী বর্ষণ ও উজানের নেমে আসা পানিতে গাইবান্ধায় সব নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে।

এতে জেলার ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট ও করতোয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব নদ-নদীর পানি এখনো বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও তিস্তা নদীর পানি হচ্ছিল।

গত ২১ ঘন্টায় এ নদীর পানি ৭ সে.মি. বৃদ্ধি পেয়ে বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা পর্যন্ত বিপদসীমার ২০ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হয় বলে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কন্টোল রুম সূত্রে জানা গেছে।

অপরদিকে পানি বৃদ্ধির কারণে গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি, মোল্লারচর, গিদারি, ঘাগোয়া ও ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ি, ফুলছড়ি ও ফজলুপুর এবং সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর, কাপাসিয়া ও হরিপুর ইউনিয়নের নিম্নঅঞ্চলে পানি ঢুকতে শুরু করছে।
নদীতে পানি বাড়ার সাথে সাথে সদরের মোল্লার চর ও ফুলছড়ির ফজলুপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে।
গাইবান্ধা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, এভাবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে স্বল্পমেয়াদি বন্যার আশঙ্কা রয়েছে। তবে সার্বিক পরিস্থিতির উপর সার্বনিক নজর রাখা হচ্ছে।
গাইবান্ধা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহমুদ আল হাসান বলেন, জেলা ও উপজেলায় দুর্যোগকালীন সভা করা হয়েছে। নদী বেষ্টিত যে চারটি ইউনিয়ন রয়েছে। সেই সব ইউনিয়নের চেয়ারম্যানসহ প্রত্যেক সদস্যদের বলে দেওয়া হয়েছে নদীর পাড় পার্শ্ববর্তী যেসব ওয়ার্ড রয়েছে সেখানে গ্রুপ ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবীদের মাধ্যমে সার্বণিক নজরদারিতে রাখার জন্য। এছাড়া ওসব এলাকায় শুকনা খাবার বিতরণের জন্য প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রাথমিক সব প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল জানান, বন্যা মোকাবিলায় সকল ধরণের প্রস্তুতি রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের সহযোগিতা করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি