1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
শেরপুরে পাহাড়ী ঢলের পানিতে ৩ উপজেলায় বাঁধ ভেঙ্গে কমপক্ষে ৫০/৬০ গ্রাম পানিবন্দি - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৩১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, গুরুতর আহত ১ দিনাজপুরে শেষ হলো পাঁচদিস ব্যাপী বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমান বইমেলা হাটহাজারীতে শাহ আনোয়ার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি চিকিৎসা সেবা প্রধান ষড়যন্ত্রমূলক, ভিত্তিহীন, সংবাদের প্রতিবাদ  পটুয়াখালী ভার্সিটি প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ সেক্টরের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সাথে মতবিনিময় তেরখাদা উপজেলা আইন শৃঙ্খলা ও উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত নরসিংদীর মনোহরদীতে খিদিরপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বিপ্লব গ্রেপ্তার প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের উপর পুলিশের  হামলার প্রতিবাদে ইবিতে বিক্ষোভ শেরপুর সীমান্তে বিজিবির অভিযানে আবারও ১০ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ ঝিনাইগাতীতে অসুস্থ চেয়ারম্যান রুকনুজ্জামানের সাথে বিএনপি নেতা লুৎফর রহমানের সৌজন্যে সাক্ষাৎ

শেরপুরে পাহাড়ী ঢলের পানিতে ৩ উপজেলায় বাঁধ ভেঙ্গে কমপক্ষে ৫০/৬০ গ্রাম পানিবন্দি

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২ জুলাই, ২০২৪
  • ৭২ বার পড়া হয়েছে

 

মোহাম্মদ দুদু মল্লিক শেরপুর। গত কয়েক দিনে অবিরাম ভারী বর্ষণে এবং সীমান্তবর্তী ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলের পানিতে শেরপুরের ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।মঙ্গলবার ভোরে রামেরকুড়া,খৈলকুড়া,ঝিনাইগাতী,চতল,বনগাও সহ কয়েক স্থানে বাঁধ ভেঙ্গে কমপক্ষে ১৫/২০ গ্রাম পানিবন্ধি হয়ে পরেছে।ঢলের পানি প্রবেশ করেছে উপজেলা শহরের প্রধান বাজার সহ বিভিন্ন অফিস ও বাড়ী ঘরে। এতে বিপাকে পরেছে সাধারণ মানুষ।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে,শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ীর ভোগাই নদীর খালভাঙ্গা এলাকায় ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে সেখানেও ১৫/২০ গ্রাম পানি বন্ধি ।অপরদিকে শ্রীবরদী উপজেলার সোমেশ্বরী নদীতেও ব্যাপক ভাবে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে অত্যন্ত ২০ গ্রামের মানুষ পানি বন্দী হয়ে পড়েছে।ঝিনাইগাতী শহর সহ ভাটি এলাকার কমপক্ষে তিন উপজেলায় ৫০/৬০টি গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পরেছে। সেই সাথে পানিতে ডুবে গেছে অনেক মৎস্য খামার,পুকুর,বিভিন্ন সবজি ক্ষেত ও বীজতলা।স্থানীয়রা জানান,মহারশি নদীর ঝিনাইগাতী ব্রীজপাড় থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার এলাকা অবৈধভাবে দখল করে বসতি স্থাপন করা নদীর নাব্যতা কমে গেছে। এছাড়া নদীটি খনন না করায় নাব্যতা ফিরিয়ে না আনায় প্রতিবছর সদর বাজার সহ পুরো এলাকা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। এলাকার সচেতন মহলের দাবী নদীর বুকে গড়ে উঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে দেয়া সহ স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা জুরুরি।এদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশরাফুল কবীর রাসেল, সহকারি কমিশনার (ভূমি) অনিন্দিতা রানী ভৌমিক, উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান, সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো. শাহাদৎ হোসেন,ধানশাইল ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম সহ অন্যান্যরা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করছেন।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আশরাফুল কবীর রাসেল জানান, মহারশি নদীতে বেড়িবাঁধ নির্মাণের প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। এছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় উপজেলা প্রশাসনের কাছে সবধরনের প্রস্তুতি রয়েছে।স্ব-স্ব- ইউনিয়নে চেয়ারম্যানের মাধ্যমে পানি বন্দি মানুষের মাঝে শুকনো খাবার দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পরবর্তীতে বাড়ীঘর ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আর্থিক অনুদান ও ঢেউটিন প্রদান করা হবে বলেও জানান তিনি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি