1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
১৫ আগস্ট ও ৩ নভেম্বরের হত্যাকাণ্ডে জিয়াউর রহমান জড়িত: তথ্যমন্ত্রী - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:২৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
শ্রীমঙ্গলে ঘরের ছাদে কমলা চাষ করে সফল ডা: সুহিত রঞ্জন নরসিংদী পৌর ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক মহসিন এর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নেছারাবাদে এক কৃষক লোককে নিয়ে ব্যবসায়ির নানা অপপ্রচার বগুড়ায় হোটেল ম্যানেজার হত্যার আসামী আলিফ শেখ গ্রেপ্তার চট্টগ্রাম বন্দর সংযুক্ত শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশনের বিক্ষোভ মিছিল, স্মারকলিপি প্রদান নবগঠিত জাতীয়তাবাদী আইন ছাত্র ফোরামের নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ নাসিরনগর উপজেলা বিএনপির ১০১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা প্রকাশ ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৪ ঠাকুরগাঁওয়ের খুদে শিক্ষার্থীদের বিস্ময়কর প্রতিভ গাজীপুরের শ্রীপুরে বোতাম কারখানায় লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে, নিহত ১

১৫ আগস্ট ও ৩ নভেম্বরের হত্যাকাণ্ডে জিয়াউর রহমান জড়িত: তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর, ২০২০
  • ২৩১ বার পড়া হয়েছে

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ও ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দু’টিতেই জিয়াউর রহমান যুক্ত।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) জেলহত্যা দিবসে বিকেলে রাজধানীর মিন্টু রোডে সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭৫ সালের এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চার ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমদ, এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামরুজ্জামানকে কারাগারের অভ্যন্তরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল।’

‘প্রকৃতপক্ষে ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা এবং ৩ নভেম্বরে জেলহত্যা এই দুই হত্যাকাণ্ডের সাথেই জিয়াউর রহমান ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন’

ড. হাছান বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ক্ষমতা দখলের আগে থেকেই খন্দকার মোশতাকের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছিলেন। কারণ বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর খন্দকার মোশতাক আহমদ তার একান্ত বিশ্বস্তজন বলেই জিয়াউর রহমানকে সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিল।

পরে নিজে ক্ষমতা দখলের পর বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী ও ৩ নভেম্বরের হত্যাকারী সবাইকে পুনর্বাসিত করেন জিয়া। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ক্ষমতা নিষ্কণ্টক করা, পাকিস্তানের সাথে কনফেডারেশন করা এবং স্বাধীনতাবিরোধীদের সাথে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশকে পেছনের দিকে ঠেলে দেয়ার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই ৩ নভেম্বর হত্যাকাণ্ড সংগঠিত করা হয়েছিল। এ হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে, তবে অনেক আসামি পলাতক।’

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে এই অপরাধীদের মধ্যে যারা জীবিত আছে তাদের সবাইকে ফিরিয়ে এনে বিচার কার্যকর করা। কারণ ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হলে, সমস্ত অন্যায়ের প্রতিকার করতে হয়। সে জন্যই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার করেছেন, ৩ নভেম্বর হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে। একইসাথে যুদ্ধাপরাধী অনেকের বিচার হয়েছে এবং অনেকের বিচার কার্যক্রম চলছে। পলাতক অপরাধীদের ফিরিয়ে এনে শাস্তি কার্যকর করলেই ন্যায় প্রতিষ্ঠা এবং অন্যায়ের প্রতিকার হবে।’

গুজব রটনাকারীদের ব্যাপারে সতর্ক থাকা এবং প্রয়োজনে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নজরে আনার জন্য জনগণকে অনুরোধ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ যেকোনোভাবে যদি কেউ গুজব রটায় বা অসত্য তথ্য বা পোস্ট দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালায়, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

মন্ত্রী এসময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে নিহতদের এবং ৩ নভেম্বর নিহত জাতীয় চার নেতাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ ও তাদের আত্মার শান্তি কামনা করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি