1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
হোসেনপুরে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিলুপ্তির পথে মাটির তৈরি ঘর - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৪৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বন্দর নগরী টেকেরহাটে উদ্বোধন হলো বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান আলী শেখ স্মৃতি ফাউন্ডেশন তাহিরপুর ফসলরক্ষা বাঁধে স্লুইচগেট নির্মান হলেও সুইজ নেই,দূর্ভোগ সমাধানে মানববন্ধন শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে বালু ভর্তি গাড়ী উল্টে চালকের মৃত্যু বীর চট্টগ্রামের গর্বিত সন্তান নাদিম চৌধুরী কে কেন্দ্রীয় মৎস্যজীবী দলের সভাপতি এবং রমনা থানা বিএনপির সভাপতি হিসেবে দেখতে চাই জগন্নাথপুরে কলকলিয়া বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন জমিয়তের অভিষেখ অনুষ্ঠানে লন্ডন প্রবাসী মুখলিছ চৌধুরীকে শোডাউন দিয়ে বরণ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা জেলা উত্তরের সভাপতি আবু সুফিয়ান সেক্রেটারি রাকিব গোপালগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে দুই স্কুল শিক্ষার্থী নি*হ*ত হয়েছে কালীগঞ্জে শীতার্ত মানুষের মাঝে বিএনপির কম্বল বিতরণ ঠাকুরগাঁও এর রাণীশংকৈলে ভাঙচুর-মারামারিতে হানিফ সংকেতের ইত্যাদি অনুষ্ঠান পণ্ড

হোসেনপুরে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিলুপ্তির পথে মাটির তৈরি ঘর

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২৪ বার পড়া হয়েছে

 

হোসেনপুর (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

কিশোরগঞ্জে হোসেনপুরে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী মাটির তৈরি ঘর।
উপজেলা, জগদল,পুমদী, গোবিন্দপুর, সাহেবের চর, সূরাটি, গ্রামগুলোতে গত কয়েক বছর আগে ও নজরে পড়তো মাটির ঘর।প্রচন্ড গরমও শীতে বসবাসের উপযোগী ছিল এই মাটির ঘর। এক সময় এই এলাকা ধনী-গরিব সবাই সেই ঘরে বসবাস করতেন।
তবে কালের বিবর্তনে ও আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিলুপ্তি হতে বসেছে মাটির তৈরি ঘর।জানা যায়, হোসেনপুর উপজেলা, ৬টি ইউনিয়নের ৯৮ টি গ্রাম আছে। এর মধ্য জগদল গ্রামে তিনটি পরিবারের শত বছরের
দুইটি মাটির দেওয়ালের ঘরে এখনো বসবাস করছে। মাটির ঘরে বৃদ্ধা নুরজাহান বেগম ( ৭৮) ও ইরানি আক্তারের ( ৬০) দুটি পরিবার নিয়েই বসবাস করছেন। এসময় কথা হয় জগদল গ্রামের বাসিন্দা
আল-আমিন ভূঁইয়া সাথে তিনি বলেন, আরামদায়ক মাটির ঘরের দরিদ্র মানুষের পাশাপাশি বিত্তবানরাও একসময় পরিবার-পরিজন নিয়ে বসবাস করতেন। বৃষ্টি বা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ না হলে এসব ঘর অনেক বছর পর্যন্ত টিকে থাকে বলেও জানান। সুরাটি গ্রামের রফিকুল ইসলাম বলেন, ৪০ বছর আগে এই ঘর নির্মাণ করেছিলাম। তখনকার সময়ে আমার খরচ হয়েছিল প্রায় ৫ হাজার টাকা।তিনি আরও বলেন, আমাদের এই এলাকায় মাটির ঘর এখন আর নেই।
হোসেনপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনিন্দ্য মন্ডল বলেন , হোসেনপুর উপজেলা বিভিন্ন গ্রাম এলাকায় এখন আর মাটির ঘর দেখা যায় না।তিনি আরও বলেন, মানুষের অর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে জীবন মানের ও উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। আর তাই হারিয়ে যেতে বসেছে বাঙালিদের চিরচেনা ঐতিহ্যবাহী মাটির এই ঘরের ঐতিহ্য।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি